আফগানিস্তানের তিনটি কবিতা
কবি পরিচিতি: আফগানিস্তানের কবি পারতাও নাদেরী’র জন্ম ১৯৫৩ সালে বাদখশানে। পড়াশুনা কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সাতের দশকে সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরোধিতার জন্য পুলে-এ-চরকীর
Read moreকবি পরিচিতি: আফগানিস্তানের কবি পারতাও নাদেরী’র জন্ম ১৯৫৩ সালে বাদখশানে। পড়াশুনা কাবুল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সাতের দশকে সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরোধিতার জন্য পুলে-এ-চরকীর
Read moreদেবি এথিনী একদিন বনের ভেতর বাঁশি বাজিয়ে যাচ্ছেন। বাঁশির সুর বন জঙ্গলের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়ছে আর চারদিকে মুগ্ধ পরিবেশের সৃষ্টি করছে। গাছের ডালে ডালে পাখির মনমাতানো সুরকে ছাড়িয়ে তা দূরে বহুদূরে ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হচ্ছে।
Read moreভ্লাদিমির নবোকভের [মূল রুশ উচ্চারণ- ভ্লাদিমির নাবোকাফ (vlʌ’dimɪr nʌ’bɔkəf)] জন্ম ১৮৯৯ সালে, ২২শে এপ্রিল, রাশিয়ার সেইন্ট পিটার্সবুর্গে। বাবা ছিলেন রাজনীতিবিদ,
Read moreএকদা একদেশে এমন এক ব্যক্তি বাস করতো, তার অস্বীকৃত দৃঢ় সংকল্প ছিল এমন এক রমণীকে বিয়ে করা যার একের অধিক
Read more“হায় পোড়া কপাল! অভিশাপ নামুক তার মাথায়।” এমনি করে করুণ সন্তাপে আর্তনাদ করতে লাগলো। বউ হয়তো ভয় পেয়েই মারা গেল। শপথ পালন না করে আমি নির্বোধের মত কাজ করেছি।”সেই মুহূর্তে ঘটনাস্থলে বানরটি এসে হাজির। সমস্ত ঘটনা তার পরিকল্পনা মোতাবেক ঘটছে দেখে সে দারুণ ব্যথিত হবার ভণিতা করলো। তার চেহারায় ফুটে উঠলো বিষাদের করুণ ছায়া। সে বললো,“হায় আমার মামা, আমরা দুজনেই, পোড়া কপালে, আমার মামী আর ইহজগতে নেই। আহ, তুমি কি করছিলে গো?”
Read more